ঘুরে আসতে পারেন হরিপুর জমিদার বাড়ি।
আমরা অনেকেই অনেক সময় ভ্রমণের জন্নে নতুনত্ব খুঁজি। কিন্তু সময়ের জন্নে হয়ে উঠেনা।তাই অনেকেই কম সময়ের জন্নে আনন্দময় ভ্রমণ এর স্থানের সন্ধান চান। হরিপুর জমিদার বাড়ি কে কেন্দ্র করে আপনি খুব সহজেই ১ দিনের একটি আনন্দঘন ভ্রমণ সেরে আসতে পারেন। জমিদার বাড়ি টি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর থানায় অবস্থিত।
জমিদার বাড়িটির সর্বশেষ জমিদার ছিলেন কৃষ্ণ প্রসাদ রায় চৌধুরী।
এই বাড়ির প্রধান আকর্ষণ হচ্ছে বাড়িটির অবস্থান। অনেক পুরানো কাঠামোয় তৈরি বাড়িটির ভেতরে রয়েছে অনেক পুরানো নিদরশন। পুরানো দরজা,জানালা, রয়েছে সুড়ঙ্গ।
আর বাড়িটি অবস্থিত নদীর পাড়ে। বর্ষা কাল এ এই বাড়ির সৌন্দর্য অন্ন সকল রাজবাড়ি বা জমিদার বাড়ির চেয়ে আলাদা থাকার করণ হচ্ছে নদীর সাথে এর সম্পর্ক। আহসান মঞ্জিল সহ অন্য সব বাড়ির সামনের নদী ভরাট কিংবা নদীতে যাওয়ার পথ বন্ধ হয়ে গেছে। কিন্তু হরিপুর জমিদার বাড়ির সামনে শান বাঁধানো পুকুর ঘাঁট টি রয়েছে নদীর সাথে লাগান, যে নদীতে বর্ষা কালে পানি থই থই করে,সেখানে আপনি নিজেও চাইলে গোসল করতে পারেন। আর বাড়িটির আরও একটি আকর্ষণ হচ্ছে নন্দিত কথা সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের সর্বশেষ সিনেমা ''ঘেঁটু পুত্র কমলা'' সেই বাড়িটিতে করা হয়েছে।খুব সকাল এ বের হয়ে পরলে জমিদার বাড়ি ঘুরে ওখান থেকে পাশের লাওয়াছরা জঙ্গল ঘুরে আসতে পারবেন,যে বনে যাওয়ার পথে পড়বে রাস্তার দুই পাশে সারি সারি চা বাগান। আর জঙ্গল এর ভেতরে বানর,হনুমান এর অবাধ বিচরণ দেখতে পারবেন খুব কাছ থেকে।রয়েছে ছোট-বড় অনেক পাহাড়।
কিভাবে যাবেন??
-ঢাকা থেকে প্রাইভেট কার নিয়ে ঝামেলাহীন ভাবে যেতে পারেন। সেই ক্ষেত্রে আপনি ১০ জন নিয়ে যেতে পারবেন। ড্রাইভার ই আপনাকে চিনিয়ে নিয়ে যাবে সেই ক্ষেত্রে।
আর বাস এ যাওয়ার জন্নে দুইটা পদ্ধতি আপনি অনুসরন করতে পারেন। কমলাপুর থেকে ব্রাহ্মানবাড়িয়া এর বাস এ ওঠে বিশ্ব রোড নেমে যেতে পারেন।সেই ক্ষেত্রে ভাড়া হবে১৪০-১৬০ তাকা।তারপর সেখান থেকে সিলেট অভিমুখী লোকাল বাস এ উঠে নামতে হবে সিলেট বিভাগের প্রথম জেলা হবিগঞ্জ এর প্রথম থানা মাধবপুর বাস স্ট্যান্ড এ। ওখান থেকে টেম্পু তে করে ২৫ মিনিত গেলেই হরিপুর জমিদার বাড়ি।সেখানে সময় কাটিয়ে ফিরে এসে মাধবপুর বাস স্ট্যান্ড থেকে দুপুরের খাবার খেয়ে CNG নিয়ে যেতে পারেন লাওয়াছরা।তারপর বাড়ি ফেরা। লাওয়াছরা থেকে হাই ওয়ে তে আসলে ঢাকার বাস পাওয়া যাবে,সেই বাস এ করেই ফিরবেন আপন ঠিকানায়।
আমরা অনেকেই অনেক সময় ভ্রমণের জন্নে নতুনত্ব খুঁজি। কিন্তু সময়ের জন্নে হয়ে উঠেনা।তাই অনেকেই কম সময়ের জন্নে আনন্দময় ভ্রমণ এর স্থানের সন্ধান চান। হরিপুর জমিদার বাড়ি কে কেন্দ্র করে আপনি খুব সহজেই ১ দিনের একটি আনন্দঘন ভ্রমণ সেরে আসতে পারেন। জমিদার বাড়ি টি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর থানায় অবস্থিত।
জমিদার বাড়িটির সর্বশেষ জমিদার ছিলেন কৃষ্ণ প্রসাদ রায় চৌধুরী।
এই বাড়ির প্রধান আকর্ষণ হচ্ছে বাড়িটির অবস্থান। অনেক পুরানো কাঠামোয় তৈরি বাড়িটির ভেতরে রয়েছে অনেক পুরানো নিদরশন। পুরানো দরজা,জানালা, রয়েছে সুড়ঙ্গ।
আর বাড়িটি অবস্থিত নদীর পাড়ে। বর্ষা কাল এ এই বাড়ির সৌন্দর্য অন্ন সকল রাজবাড়ি বা জমিদার বাড়ির চেয়ে আলাদা থাকার করণ হচ্ছে নদীর সাথে এর সম্পর্ক। আহসান মঞ্জিল সহ অন্য সব বাড়ির সামনের নদী ভরাট কিংবা নদীতে যাওয়ার পথ বন্ধ হয়ে গেছে। কিন্তু হরিপুর জমিদার বাড়ির সামনে শান বাঁধানো পুকুর ঘাঁট টি রয়েছে নদীর সাথে লাগান, যে নদীতে বর্ষা কালে পানি থই থই করে,সেখানে আপনি নিজেও চাইলে গোসল করতে পারেন। আর বাড়িটির আরও একটি আকর্ষণ হচ্ছে নন্দিত কথা সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের সর্বশেষ সিনেমা ''ঘেঁটু পুত্র কমলা'' সেই বাড়িটিতে করা হয়েছে।খুব সকাল এ বের হয়ে পরলে জমিদার বাড়ি ঘুরে ওখান থেকে পাশের লাওয়াছরা জঙ্গল ঘুরে আসতে পারবেন,যে বনে যাওয়ার পথে পড়বে রাস্তার দুই পাশে সারি সারি চা বাগান। আর জঙ্গল এর ভেতরে বানর,হনুমান এর অবাধ বিচরণ দেখতে পারবেন খুব কাছ থেকে।রয়েছে ছোট-বড় অনেক পাহাড়।
কিভাবে যাবেন??
-ঢাকা থেকে প্রাইভেট কার নিয়ে ঝামেলাহীন ভাবে যেতে পারেন। সেই ক্ষেত্রে আপনি ১০ জন নিয়ে যেতে পারবেন। ড্রাইভার ই আপনাকে চিনিয়ে নিয়ে যাবে সেই ক্ষেত্রে।
আর বাস এ যাওয়ার জন্নে দুইটা পদ্ধতি আপনি অনুসরন করতে পারেন। কমলাপুর থেকে ব্রাহ্মানবাড়িয়া এর বাস এ ওঠে বিশ্ব রোড নেমে যেতে পারেন।সেই ক্ষেত্রে ভাড়া হবে১৪০-১৬০ তাকা।তারপর সেখান থেকে সিলেট অভিমুখী লোকাল বাস এ উঠে নামতে হবে সিলেট বিভাগের প্রথম জেলা হবিগঞ্জ এর প্রথম থানা মাধবপুর বাস স্ট্যান্ড এ। ওখান থেকে টেম্পু তে করে ২৫ মিনিত গেলেই হরিপুর জমিদার বাড়ি।সেখানে সময় কাটিয়ে ফিরে এসে মাধবপুর বাস স্ট্যান্ড থেকে দুপুরের খাবার খেয়ে CNG নিয়ে যেতে পারেন লাওয়াছরা।তারপর বাড়ি ফেরা। লাওয়াছরা থেকে হাই ওয়ে তে আসলে ঢাকার বাস পাওয়া যাবে,সেই বাস এ করেই ফিরবেন আপন ঠিকানায়।
No comments:
Post a Comment